নীলরঙা মন ধারাবাহিক নাটক
-
অভিনয়
-
কাহিনী
-
চরিত্র
-
মিউজিক
নীলরঙা মন ধারাবাহিক নাটক রিভিউ
পুরো নাটক যেহেতু শেষ হয়ে যায়নি, তাই পুরো ধারাবাহিকের রিভিউ করাটা এখানে সম্ভব নয়। নাটকের গল্প যতটা আন্দাজ করা যাচ্ছে আর আগের যা গিয়েছে তাতে এটা মোটামুটি বি – গ্রেডের ধারাবাহিক বলা যায়।
চৌধুরী সাহেবদের জামানা শেষ, কিন্তু তাদের লাইফ স্টাইল আর ঘাউরামি নিয়ে নাটক করা এখনো শেষ হয়নি। কে কোথায় যাবে, কার সাথে প্রেম করবে, কাকে ভালোবাসবে… ইত্যাদি পারিবারিক ক্যাচালের এক বিশাল জগাখিচুড়ি।
কোন গল্প নাই, কিন্তু বাজনা আছে।
User Review
( votes)কাহিনি সংক্ষেপ: আমিনউদ্দিন সাহেব এখন অবসর জীবন যাপন করছেন। শুধু ব্যবসা নয়, সংসারের সব বিষয়ে তার কড়া নজরদারী। তার একমাত্র ছেলে আনোয়ার চৌধুরীর হাতে ব্যবসা এখন বিশাল আকার নিয়েছে। আমিন সাহেবের মেয়ে আমিনার ছেলে-মেয়ে নিয়ে বড় সংসার। অন্যদিকে আনোয়ার সাহেবের স্ত্রী আতিয়া বড় বংশের শিক্ষিত মহিলা।
কিন্তু অতীতের একটি ভুলের কারণে এই পরিবারে তিনি কখনোই তার প্রাপ্য মর্যাদা পাননি। তাদের বড় ছেলে আলম বাবার সাথে ব্যবসা দেখে, যেন বাবারই ছায়া। ভালবাসে নাঈমা নামের সাধারণ পরিবারের একটি মেয়েকে।
এই বাড়িতে মায়ের সবচেয়ে সুখের জায়গা হচ্ছে ছোট ছেলে আমান। আমান চায় তার বাবা দাদার বানানো নিয়ম আর শৃঙ্খলার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে, কিন্তু মায়ের জন্য পারে না। একদিন তিথি নামের একটি মেয়ে এসে আমানের জীবনের সবকিছু বদলে দেয়। এ বাড়ির বড় মেয়ে আইশা। পরিবারের বিরুদ্ধে বিয়ে করেছিল জাহিদকে।
কিন্তু এক বছরের মধ্যে আইশা ফিল করে জাহিদের সঙ্গে ওর সম্পর্কটা কেমন কাগুঁজে। আইশা ফিরে আসে বাসায়। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ায় দাদা আর বাবার কঠিন নিয়ম।
এ বাড়ির ছোট মেয়ে তনিমা। বিবিএ করছে মালেশিয়াতে। তনিমার ইচ্ছা দেশে ফিরে সে বাবার ব্যবসায় জয়েন করবে।
কিন্তু সে জানে না যে, দাদা এবং বাবা আগে থেকেই তাদের এক ব্যবসায়ী পরিবারের ছেলের সাথে তনিমার বিয়ে ঠিক করে রেখেছে। কিন্তু তনিমা কাউকে বলেনি যে মালেশিয়াতে ওর পরিচয় এবং প্রেম হয়েছে ফয়সালের সাথে।