It is possible that those strange beings of the far-future cold universe will find contemplating a warm universe such as ours not very pleasant, much as a nocturnal creature shuns daylight. But the more speculative amongst them may look back to our universe and to the Earth as an ideal world full of sunshine and a supply of adequate energy to last for billions of years, a dream world which will have passed away never to return. And what do we human beings do with this ideal dream world of ours? We oppress each other, build nuclear weapons for each other’s destruction, and plunder the resources of the Earth!”- Dr. J.N. Islam, The Ultimate Fate Of The Universe.
আশেপাশে সব সবুজে ঘেরা। উপরে নীল চাদরের নিচে সাদা মেঘ-গুলি খেলা করছে। কখনো সেখানে পাখিরা গান গেয়ে গেয়ে দল বেধে উড়ে বেড়ায়। লাল, হলদে, কমলা – তাদের যেন রঙের অভাব নেই। সামনের নদী হতে শোনা যায় পানির কল কল ধ্বনি। পানিতে উঁকি দিলেই দেখা যায় মাছেদের খেলা। কখনো মৃদু হাওয়ায় ভেসে যায় মন। রাতের আকাশে ভেসে ওঠে শশী। কখনো সে মেঘের সাথে লুকোচুরি খেলে। গাছের নিচে বসে এই দৃশ্য বছরের পর বছর উপভোগ করতে পারবে সবাই। ক্ষুধার কথা মনে আসবে না এর সামনে। আর যদি আসে, তাহলে গাছে ফলের অভাব নেই।
অনেক সময় পেরিয়ে গেছে, নিজের মাথা থেকে সেন্সর গুলো সরিয়ে নেয় ক্লারা। অনেক অনেক প্রাচীন এক মস্তিষ্কের রাজ্যে ঘুরাঘুরি করছিল সে। এখানে আসার আগে, তার বাবা নিয়ে এসেছিলেন এই মস্তিষ্কটি। দাড়িয়ে এক দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলে সে। মনে মনে ভাবছে সেই মানুষের গ্রহটির কথা। কতই না সুন্দর ছিল সেই গ্রহ। তারপর নিজের অজান্তেই বলে ওঠে, “ইস! যদি সেই গ্রহটায় জন্মাতাম! আসলে আমার জন্মটাই হয়তো লিখা ছিল ভুল একটি গ্রহে।”
মো. সাজেদুল হক। ছদ্মনাম, “হৃদয় হক”। বর্তমানে চট্টগ্রাম নগরীর নাসিরাবাদ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত। প্রধানত জ্যোতির্বিজ্ঞান ভিত্তিক লেখালিখি তার পছন্দের।